শেয়ারবার্তা ২৪ ডটকম: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৫১টি কোম্পানির মধ্যে ৩৮টি হচ্ছে সাধারণ বীমা কোম্পানি। এর মধ্যে ৩০টি কোম্পানির শেয়ার সম্পদ মূল্যের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। যার মধ্যে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে ১২টির শেয়ার।

আবার ৪ গুণের মধ্যে বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে ৪টি কোম্পানির শেয়ার। এছাড়া ৫ গুণের বেশি দরে ২টি এবং ৬ গুণের বেশি দরে একটি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, সম্পদ মূল্যের তুলনায় সবচেয়ে বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার। কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৮ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২১ টাকা ১১ পয়সা এবং শেয়ার দর ১৮৭ টাকা ৩০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৮.৮৭ গুণ বেশি।

অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে: বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৬ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২১ টাকা ১৭ পয়সা এবং শেয়ার দর ১২৮ টাকা ৫০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৬.৩৭ গুণ বেশি।

গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৫ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১২ টাকা ২৮ পয়সা এবং শেয়ার দর ৬৩ টাকা ৭০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৫.১৮ গুণ বেশি।

এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৫ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৯ টাকা ৫০ পয়সা এবং শেয়ার দর ৯৯ টাকা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৫.০৭ গুণ বেশি।

সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৪ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৮ টাকা ৫৬ পয়সা এবং শেয়ার দর ৮৬ টাকা ২০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৪.৬৪ গুণ বেশি।

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৪ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৯ টাকা ৯ পয়সা এবং শেয়ার দর ৮৩ টাকা ৩০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৪.৩৬ গুণ বেশি।

ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৪ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৪ টাকা ৮৫ পয়সা এবং শেয়ার দর ৬২ টাকা ৬০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৪.২১ গুণ বেশি।

দেশ জেনারেল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৪ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১১ টাকা ৬২ পয়সা এবং শেয়ার দর ৪৭ টাকা ৩০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৪.০৭ গুণ বেশি।

প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৭ টাকা ৬২ পয়সা এবং শেয়ার দর ৬৮ টাকা ৭০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.৮৯ গুণ বেশি।

রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৬ টাকা ১৮ পয়সা এবং শেয়ার দর ৫৮ টাকা ৪০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.৬০ গুণ বেশি।

প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২৬ টাকা ৬২ পয়সা এবং শেয়ার দর ৯৬ টাকা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.৬০ গুণ বেশি।

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১০ টাকা ৮২ পয়সা এবং শেয়ার দর ৩৮ টাকা ৩০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.৫৩ গুণ বেশি।

এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২০ টাকা ৬৩ পয়সা এবং শেয়ার দর ৭১ টাকা ৩০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.৪৫ গুণ বেশি।

তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৭ টাকা ২৩ পয়সা এবং শেয়ার দর ৫৯ টাকা ৫০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.৪৫ গুণ বেশি।

ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১১ টাকা ৫৭ পয়সা এবং শেয়ার দর ৩৯ টাকা ৮০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.৪৩ গুণ বেশি।

পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১২ টাকা ৭৮ পয়সা এবং শেয়ার দর ৪৩ টাকা ৭০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.৪১ গুণ বেশি।

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৮ টাকা ১১ পয়সা এবং শেয়ার দর ৬১ টাকা ১০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.৩৭ গুণ বেশি।

নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৯ টাকা ৪৯ পয়সা এবং শেয়ার দর ৬২ টাকা ১০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.১৮ গুণ বেশি।

মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৯ টাকা ৫ পয়সা এবং শেয়ার দর ৫৮ টাকা ৬০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.০৭ গুণ বেশি।

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩ গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ৪৪ টাকা ৯ পয়সা এবং শেয়ার দর ১৩৪ টাকা ৩০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ৩.০৪ গুণ বেশি।

জনতা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৪ টাকা ২২ পয়সা এবং শেয়ার দর ৪২ টাকা ৩০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.৯৭ গুণ বেশি।

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২০ টাকা ৯৮ পয়সা এবং শেয়ার দর ৮৯ টাকা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.৮১ গুণ বেশি।

ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ৩০ টাকা ১৩ পয়সা এবং শেয়ার দর ৮০ টাকা ৯০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.৩৭ গুণ বেশি।

বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৯ টাকা ৩৮ পয়সা এবং শেয়ার দর ৫১ টাকা ৭০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.৬৬ গুণ বেশি।

সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২৪ টাকা ৬৮ পয়সা এবং শেয়ার দর ৬৫ টাকা ৬০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.৬৫ গুণ বেশি।

ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ৪৪ টাকা ৫৪ পয়সা এবং শেয়ার দর ১১৫ টাকা ২০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.৫৮ গুণ বেশি।

কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৯ টাকা ৮৪ পয়সা এবং শেয়ার দর ৫০ টাকা ৯০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.৫৬ গুণ বেশি।

সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৬ টাকা ৮৮ পয়সা এবং শেয়ার দর ৪১ টাকা ৫০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.৪৫ গুণ বেশি।

কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ১৮ টাকা ২২ পয়সা এবং শেয়ার দর ৪১ টাকা ৭০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.২৮ গুণ বেশি।

নিটল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২৭ টাকা ২৩ পয়সা এবং শেয়ার দর ৫৭ টাকা ৬০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.১১ গুণ বেশি।

রূপালী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২১ টাকা ৬ পয়সা এবং শেয়ার দর ৪৩ টাকা ১০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ২.০৪ গুণ বেশি।

পিপলস ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দেড় গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২৮ টাকা ৬০ পয়সা এবং শেয়ার দর ৫৬ টাকা ৬০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ১.৯৭ গুণ বেশি।

ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দেড় গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ৩৩ টাকা ৪ পয়সা এবং শেয়ার দর ৬৪ টাকা ৫০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ১.৯৫ গুণ বেশি।

প্রগতী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দেড় গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ৫০ টাকা ৬৩ পয়সা এবং শেয়ার দর ৯২ টাকা ৭০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ১.৮৩ গুণ বেশি।

ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দেড় গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ৩৪ টাকা ৮৮ পয়সা এবং শেয়ার দর ৬৩ টাকা ৬০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ১.৮২ গুণ বেশি।

ইসল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দেড় গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ২১ টাকা ৩২ পয়সা এবং শেয়ার দর ৩৮ টাকা ৭০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ১.৮১ গুণ বেশি।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দেড় গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ৬০ টাকা ৭৩ পয়সা এবং শেয়ার দর ১০৫ টাকা ৯০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ১.৭৪ গুণ বেশি।

গ্রিনডেল্ট ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার সম্পদ মূল্যের চেয়ে দেড় গুণের বেশি দরে লেনদেন হচ্ছে। বর্তমানে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য ৬৯ টাকা ৯৫ পয়সা এবং শেয়ার দর ১১৭ টাকা ২০ পয়সা, যা সম্পদ মূল্যের চেয়ে ১.৬৯ গুণ বেশি।