share২৪ ডটকম, ঢাকা:  ‘২১ জুলাই মুদ্রানীতি ঘোষণার সম্ভাবনা বেশি। গভর্নর ফজলে কবির এখনও মুদ্রানীতি ঘোষণার চূড়ান্ত দিনক্ষণ ঠিক করেননি। চলতি মাসের শেষ ১০ দিনের যেকোনও দিন নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন গভর্নর’। বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ এক কর্মকর্তা শনিবার এমন তথ্য নিশ্চিত করেন।

মুদ্রানীতি প্রণয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে, তারা যেন ২১ জুলাইকে সামনে রেখে মুদ্রানীতি প্রণয়নের কাজ শেষ করেন। এরই মধ্যে নতুন এই মুদ্রানীতি প্রণয়নের প্রায় সব কাজ শেষ করে এনেছেন তারা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত গত মুদ্রানীতিতে জুন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছিল ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। অবশ্য নির্ধারিত সময়ের ৫ মাস আগে এই প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মে মাসের শেষে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৪০ শতাংশ।

মুদ্রানীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, এই মুদ্রানীতির মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির সুযোগ থাকবে। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি এবং কৃষি খাতে ঋণের প্রবাহ বাড়াতে চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

নির্বাচিত (সিলেকটিভ) খাতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি এবং রফতানিমুখী, উৎপাদনশীল ও পরিবেশবান্ধব শিল্প স্থাপনে আগের চেয়ে বেশি অর্থ বা ঋণ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর বাইরে এরিয়া অ্যাপ্রোচ ভিত্তিতে গুরুত্ব দেওয়া হবে নারী উদ্যোক্তা ও সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষদের।

এদিকে ব্যাংকগুলোর কাছে থাকা বিপুল পরিমাণের অলস অর্থ কাজে লাগাতে নতুন মুদ্রানীতি সম্প্রসারণমূলক করার পক্ষে মত দিয়েছেন অধিকাংশ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিনির্ধারকরাও শুধু বড় গ্রাহকদের দিকে তাকিয়ে না থেকে এসএমই গ্রাহকদের ঋণের চাহিদা বাড়ানোর মাধ্যমে অলস অর্থ বিনিয়োগের পরামর্শ দিয়েছেন।

‘২১ জুলাই মুদ্রানীতি ঘোষণার সম্ভাবনা বেশি। গভর্নর ফজলে কবির এখনও মুদ্রানীতি ঘোষণার চূড়ান্ত দিনক্ষণ ঠিক করেননি। চলতি মাসের শেষ ১০ দিনের যেকোনও দিন নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন গভর্নর’। বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ এক কর্মকর্তা শনিবার এমন তথ্য নিশ্চিত করেন।

মুদ্রানীতি প্রণয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে, তারা যেন ২১ জুলাইকে সামনে রেখে মুদ্রানীতি প্রণয়নের কাজ শেষ করেন। এরই মধ্যে নতুন এই মুদ্রানীতি প্রণয়নের প্রায় সব কাজ শেষ করে এনেছেন তারা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত গত মুদ্রানীতিতে জুন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছিল ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। অবশ্য নির্ধারিত সময়ের ৫ মাস আগে এই প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মে মাসের শেষে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৪০ শতাংশ।

মুদ্রানীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, এই মুদ্রানীতির মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির সুযোগ থাকবে। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি এবং কৃষি খাতে ঋণের প্রবাহ বাড়াতে চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

নির্বাচিত (সিলেকটিভ) খাতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি এবং রফতানিমুখী, উৎপাদনশীল ও পরিবেশবান্ধব শিল্প স্থাপনে আগের চেয়ে বেশি অর্থ বা ঋণ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর বাইরে এরিয়া অ্যাপ্রোচ ভিত্তিতে গুরুত্ব দেওয়া হবে নারী উদ্যোক্তা ও সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষদের।

এদিকে ব্যাংকগুলোর কাছে থাকা বিপুল পরিমাণের অলস অর্থ কাজে লাগাতে নতুন মুদ্রানীতি সম্প্রসারণমূলক করার পক্ষে মত দিয়েছেন অধিকাংশ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিনির্ধারকরাও শুধু বড় গ্রাহকদের দিকে তাকিয়ে না থেকে এসএমই গ্রাহকদের ঋণের চাহিদা বাড়ানোর মাধ্যমে অলস অর্থ বিনিয়োগের পরামর্শ দিয়েছেন।