এসব প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ পেতে বুধবার ঢাকায় একটি হোটেলে চুক্তি হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার প্রাণের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, উন্নয়নশীল দেশে বেসরকারি বিনিয়োগে অনুঘটক হিসেবে উদ্যোক্তাদের এগিয়ে নিতে কাজ করে প্রোপারকো ও এফএমও।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, এফএমও’র কৃষি বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা মার্জোলিন ল্যান্ধির ও প্রোপারকো এশীয় অঞ্চলের প্রধান সেবাস্টিয়ান ফ্লিউরি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন। চুক্তি অনুযায়ী, আগামী সাত বছরে প্রতিষ্ঠান দুটির অর্থ পরিশোধ করবে প্রাণ।
প্রাণের কর্মকর্তা আহসান খান চৌধুরী জানান, এই ঋণ সহায়তা কাজে লাগিয়ে প্রাণ প্যাকেজিং শিল্পে আধুনিকায়ন এবং জুস ও বেভারেজ শিল্পে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি স্থাপন করবে।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক (কর্পোরেট ফাইন্যান্স) উজমা চৌধুরী ও এফএমও’র বিনিয়োগ কর্মকর্তা ডন এ্যারেন্ডসসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের মধ্য দিয়ে ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে প্রাণ। বর্তমানে ১০টি ক্যাটাগরিতে পাঁচশর বেশি পণ্য উৎপাদন করছে প্রাণ। প্রাণের পণ্য ১২৩টি দেশে রপ্তানি হয়।