শেয়ারবার্তা ২৪ ডটকম, ঢাকা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২৬ কোম্পানি গত অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২২) মুনাফায় ছিল। কিন্তু চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) লোকসানে পড়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। মুলত মুনাফা থেকে লোকসানে যাওয়ার পেছনে কোম্পানিগুলো অনেক কারণ দেখিয়েছে। এর মধ্যে প্রধানত ডলারের উচ্চ দরের কারণে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির কারণে মুনাফায় ভাটা দেখা দিয়েছে।

যদিও আলোচ্য সময়ে কোম্পানিগুলোর মধ্যে বেশিরভাগ কোম্পানিরই উৎপাদন ও বিক্রি বেড়েছে। তারপরও পণ্যের উচ্চ মূল্য উৎপাদন ও কাঁচামাল আমদানির মূল্য বৃদ্ধির কারণে কোম্পানিগুলোর মুনাফায় নেতিবাচক প্রবণতা দেখা দিয়েছে। যার কারণে কোম্পানি কোম্পানিগুলো মুনাফা থেকে লোকসানে পড়েছে।

কোম্পানিগুলো হলো: পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেড, ডেল্টা স্পিনার্স লিমিটেড, আলহাজ্ব টেক্সটাইল, আমান ফিড, আমান কটন, ইনটেক অনলাইন, তিতাস গ্যাস, পাওয়ার গ্রীড লিমিটেড, ডেসকো লিমিটেড, বিডি ল্যাম্প লিমিটেড, রানার অটো লিমিটেড, ফার্মা এইড, বিকন ফার্মা, বিবিএস, অ্যাপেক্স ট্যানারী, সাফকো স্পিনিং, সায়হাম কটন, সায়হাম টেক্সটাইল, রহিম টেক্সটাইল, ঢাকা ডাইং, মালেক স্পিনিং, ম্যাকসন স্পিনিং, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, প্রাইম টেক্সটাইল, হামিদ টেক্সটাইল এবং গোল্ডেন সন লিমিটেড।

পেনিনসুলা চিটাগং লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিক তথা ৯ মাসে (জুলাই,২২-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭২ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৯ টাকা ০২ পয়সা।

ডেল্টা স্পিনার্স: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০১ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০৪ পয়সা। যা আগের একই সময়েও শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ০৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ২১ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৩ টাকা ২৫ পয়সা।

আলহাজ্ব টেক্সটাইল: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৮ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩০ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ০৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯ টাকা ৫২ পয়সা।

আমান ফিড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৬ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৫ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ০৫ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩২ টাকা ২৬ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩২ টাকা ৫২ পয়সা।

আমান কটন: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৬৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৩ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪০ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৯ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৪ টাকা ২৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৫ টাকা ১৪ পয়সা।

গোল্ডেন সন: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫৬ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ১৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৯ টাকা ৭৪ পয়সা।

ইনটেক অনলাইন: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০১ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫৪ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৯ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬৭ পয়সা।

তিতাস গ্যাস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) ছিল ৬২ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৮ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ০৭ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৭৩ টাকা ২৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭৪ টাকা ১৬ পয়সা।

পাওয়ারগ্রীড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৭১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৬৬ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৯২ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪০ টাকা ৪৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৩৩ টাকা ৬৬ পয়সা।

ডেসকো: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ৬৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৫ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ৪৪ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬২ টাকা ৪৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৫ টাকা ৯৬ পয়সা।

বিডি ল্যাম্প: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫৩ পয়সা (পুনঃমূল্যায়িত)। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৭ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫ টাকা ৬৬ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৮১ টাকা ২৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮৬ টাকা ৩৮ পয়সা।

রানার অটো: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৮ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৩১ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ২৭ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬১ টাকা ২০ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৬ টাকা ৫০ পয়সা।

ফার্মা এইড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৬৩ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৫ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৫ টাকা ৩১ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯৩ টাকা ৪৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯৮ টাকা ৮৩ পয়সা।

বিকন ফার্মা: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৯৯ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৭ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৫৮ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৬ টাকা ৬৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২৫ টাকা ২৬ পয়সা।
বিবিএস: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৬ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০১ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৪২ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৭২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৫ টাকা ৭০ পয়সা।

অ্যাপেক্স ট্যানারী: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৯২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১২ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ৪০ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৮ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৭ টাকা ৪৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৩ টাকা ৩৯ পয়সা।

সাফকো স্পিনিং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১০ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৫৫ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৩ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৯০ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২১ টাকা ৪৪ পয়সা।

সায়হাম কটন: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫৩ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১০ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২৭ পয়সা (পুনঃমূল্যায়িত)। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ৭৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৬ টাকা ৬৭ পয়সা।

সায়হাম টেক্সটাইল: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫১ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৭৭ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ২১ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪১ টাকা ৪২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৩ টাকা ৪০ পয়সা।

রহিম টেক্সটাইল: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৩৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২২ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৯ টাকা ১০ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ৮৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৭ টাকা ৯৭ পয়সা।

ঢাকা ডাইং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৬ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০১ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭৯ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৪ টাকা ৬৬ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৪ টাকা ৬৪ পয়সা।

মালেক স্পিনিং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ০৩ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৯১ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ৭৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৮ টাকা ৯১ পয়সা।

ম্যাকসন্স স্পিনিং: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৭২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৬৩ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৯৮ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২ টাকা ৫৯ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ০৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২১ টাকা ০৫ পয়সা।

সোনারগাঁ টেক্সটাইল: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০৪ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৭ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ২৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৪৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১১ টাকা ৪১ পয়সা।

প্রাইম টেক্সটাইল: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ৬১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৮ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ৮১ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪৮ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৮ টাকা ৬৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭৪ টাকা ৬৫ পয়সা।

হামিদ ফেব্রিক্স: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ০৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ২০ পয়সা। অর্থবছরের তিন প্রান্তিকে (জুলাই’২২-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা। যা আগের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩৮ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৮ টাকা ২৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৮ টাকা ২২ পয়সা।