শেয়ারবার্তা ২৪ ডটকম, ঢাকা: সপ্তাহজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১১৯টি কোম্পানি চলতি সপ্তাহে দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই ১৬-ডিসেম্বর ১৬) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে । দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগ বান্ধব থাকলেও দ্বিতীয় প্রান্তিকে বেশ কিছু কোম্পানির মুনাফা কমেছে। আর অনেক কোম্পানির মুনাফার উল্লম্ফন দেখা গেছে।

প্রিমিয়ার সিমেন্ট:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮৮ টাকা।যা আগের বছর একই সময় ছিল ২.০৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস কমেছে ০.১৮ টাকা বা ৮.৭৩ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ২.৯৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৩৮.০৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৬.৬১ টাকা এবং এনএভি ছিল ২৯.৫২ টাকা।

রিজেন্ট টেক্সাটাইল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.১২ টাকা বা ৩০.৭৬ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সমেয় কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ০.৮৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৯.২১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ০.০৮ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভি ছিল ৩১.৩৭ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.১৫ টাকা।

দেশ গার্মেন্টস:

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয়(ইপিএস) হয়েছে ৪.০১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.৯৮ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সমেয় কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩.২৮ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৭.৭৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৫.৮১ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভি ছিল ১৩.৭৭ টাকা।

এদিকে, শেষ তিন মাসে অর্থাৎ (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০১৬) পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ২.০৭ টাকা।যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.৩০ টাকা।

বারাকা পাওয়ার:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.৫৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.১০ টাকা বা ৬.৫৩ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সমেয় কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪.১২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৯.১২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৪.৪৯ টাকা এবং এনএভি ছিল ১৯.৮৬ টাকা।

ফু-ওয়াং ফুড:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। যা এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৩৭ টাকা। আলোচিত সময়ের কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ৪৩ শতাংশ।

তাছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.৯৫ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানির এনএভিপিএস ছিল ১১.৭৫ টাকা।

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কার্যকর নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৪৯ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৫১ টাকা।

একমি ল্যাবরেটরিজ:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৬০ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ২.৯৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৬৭ টাকা বা ১৮.৬১ শতাংশ।

এছাড়া আলোচিত সমেয় কোম্পানির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪.০১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৭৭.৪৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৩.১৬ টাকা এবং এনএভি ছিল ৭৭.৩৪ টাকা।

রেনেটা:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২০.০০ টাকা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৭.১৭ টাকা।

৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য হয়েছে ১৯২.২৯ টাকা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৭৯.৬৬ টাকা।

সর্বশেষ ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১০.৬৭ টাকা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৮.৫৪ টাকা।

অন্যদিকে, কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ৪০ শতাংশ অন্তর্বর্তীকালীন ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে।

উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তীকালীন ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত রেকর্ড ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ নির্ধারণ করা হয়েছে।

এপেক্স ফুডস:

অর্ধবার্ষিকে (জুলাই ১৬-ডিসেম্বর ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩.৩৮ টাকা।

এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য(এনএভি) হয়েছে ১১২.৮৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১২.৫১ টাকা (মাইনাস)।

শেষ তিন মাসে অর্থাৎ (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০১৬) পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ০.৩৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১.৪৮ টাকা।

এপেক্স স্পিনিং:

অর্ধবার্ষিকে (জুলাই ১৬-ডিসেম্বর ১৬) এপেক্স স্পিনিংয়ের শেয়ার প্রতি আয়(ইপিএস) হয়েছে ১.২৫ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৩৮ টাকা। ইপিএস কমেছে ১০ শতাংশ।

এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৫১.১২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৫.৬৮ টাকা।

শেষ তিন মাসে অর্থাৎ (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০১৬) পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ০.৭৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৯১ টাকা। ইপিএস কমেছে ১৩ শতাংশ।

আলহাজ্ব টেক্সটাইল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আলহাজ্ব টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৯ টাকা বা ১৩.৬৪ শতাংশ। একই সময়ে (জুলাই-ডিসেম্বর ২০১৬) কোম্পানির নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ০.৩৩ টাকা (নেগেটিভ), যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২.৩৩ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাড়িয়ে ১৩.০৬ টাকা। যা ৩০ জুন ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে ছিল ১৩.৫৪ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর‘১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৪ টাকা। যা এর আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৪২ টাকা।

বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২২ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৭৬ টাকা। দেখা যাচ্ছে ইপিএস কমেছে ৩১ শতাংশ। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২৮.৮১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ(এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৫৩ টাকা।

এদিকে, শেষ তিন মাসে অর্থাৎ (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০১৬) পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ০.৬৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.১৩ টাকা। সেই হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস ৪২ শতাংশ কমেছে।

রহিম টেক্সটাইল মিলস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.৪৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১০.৩৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৮.৯৫ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩.১২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৭.৬১ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৪৮.২৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.৩৭ টাকা বা ৪৩.৯১ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.২৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১.৭৪ টাকা।

একটিভ ফাইন কেমিক্যালস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে একটিভ ফা্ইনের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬৬ টাকা। যা আগেরবছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৬১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএসবেড়েছে ০.০৫ টাকা।

এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৭১ টাকা এবংশেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩.৩৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল১.৮৯ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ২৮.৫২ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৮টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৮৭ টাকা।

ম্যাকসন স্পিনিং

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ম্যাকসন স্পিনিংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.১৬৫ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৯.৬৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৫৫৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৯.৫০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৪ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০৮ টাকা।

এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এনভয় টেক্সটাইলসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৫০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৭.৩৭ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৪১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৫৬ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৩৭.৬২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৫৩ টাকা বা ৩৭.৫৯ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.২৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১.৭৪ টাকা।

মেট্রো স্পিনিং লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে মেট্রো স্পিনিংয়ের শেয়ার প্রতি আয়(ইপিএস) হয়েছে ০.২৯ টাকা (নেগেটিভ), শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে(এনওসিএফপিএস) ০.৯৮ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.০৬টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.১১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৩৭ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্য়ন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৬.১২ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২০ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.০৫ টাকা।

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে স্কয়ার ফার্মার শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭.১১ টাকা, শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৮.৫৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাড়িয়েছে ৬৩ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৬.১০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৮.৯৩ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৫৯.১৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.০১ টাকা বা ১৬.৫৬ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৫৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ৩.২১ টাকা।

সাভার রিফ্যাক্টরিজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৭২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৬২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পনির শেয়ার প্রতি লোকসান বেড়েছে ০.১০ টাকা।

এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৯৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫.৫৬ টাকা। যা আগের বছরে একইসময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ৩.১৮ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল৬.২৮ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৪১ টাকা।যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৫ টাকা।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে সাবমেরিন ক্যাবলের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৭৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৪.৪১ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.২৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৯৮ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৩৩.৯৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৪২ টাকা বা ১৬৮ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১২ টাকা।

অগ্নি সিস্টেসম লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে অগ্নি সিস্টেমসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৫৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৭১ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪৮ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৫.২০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.১১ টাকা বা ২৭.৫০ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১৭ টাকা।

এএফসি এগ্রো বায়োটেক

জুলাই-ডিসেম্বর’১৬ এই ছয় মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ১.৬৭ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১.৪৯ টাকা। এছাড়া দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৮৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৭৫ টাকা।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৬৫ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৬.৭৮ টাকা।

খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে খান ব্রার্দাসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৬ টাকা, শেয়ার প্রতিকার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ(এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.০২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৬৩টাকা (restated), এনওসিএফপিএস ছিল ০.০৩ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএসছিল ১২.২৮ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৬টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.২৭ টাকা (restated)।

এইচআর টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এইচআর টেক্সটাইলের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৬.৪১ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪.০২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮৮ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.১২ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৪.২৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৯ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৩০ টাকা।

ডেফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৫ টাকা। যা আগেরবছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৪ টাকা।

এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.২৫ টাকাএবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.৬৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়েএনওসিএফপিএস ছিল০.৫০ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১২.৫৩ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৯টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৪০ টাকা।

আইটি কনসালট্যান্টস লিমিটেড :

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আইটিসি’র শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৫৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৮.৪৬ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১৮ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৮৩ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৯.৩৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩১ টাকা বা ১৭২.২২ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.২৩ টাকা।

আফতাব অটোমোবাইলস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আফতাব অটোর শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪২ টাকা, শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৯৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৬.৪৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ১.৪৬ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.৭০ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৫৬.০৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৪ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সমন্বিত আয় ছিল ০.৭৯ টাকা।

স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে স্কয়ার টেক্সটালের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৩ টাকা, শেয়ার প্রতিকার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৯৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ(এনএভিপিএস) হয়েছে ৪০.২৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.১২টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৪.৬৬ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৪১.০৩টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৩টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৯৭ টাকা।

ফাইন ফুডস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ফাইন ফুডসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪১১ টাকা। যা আগেরবছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.২৩৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটি লোকসান থেকে মুনাফায় ফিরেছে।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে(এনওসিএফপিএস) ০.০৭০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১০.৮১১ টাকা। যা আগেরবছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ০.০৪৮ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৯.৫৫৩ টাকা।

কেডিএস এক্সেসরিজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.০৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২০ টাকা।

এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৪২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩.৫৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ৪.৬০ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ২৪.৯৯ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৭৪ টাকা।

অলিম্পিক এক্সেসরিজ লিমিটেড

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬২ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬৭ টাকা।

এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৫.৫৩ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিলো ১৬.৭০ টাকা।

এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৬৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ০.২৮ টাকা।

সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.০১ টাকা (বেসিক)। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.১৬ টাকা (বেসিক)। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৮৫ টাকা।

এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৬১ টাকা এবংশেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২০.৯০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ৭.১৫ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ২৩.২২ টাকা।

দ্যা পেনিনসুলা চিটাগাং লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে পেনিনসুলা’র শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৬ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩০.৮১ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৬৪ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৩১.১৬ টাকা।

ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৩৭ টাকা (restated)।

এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৬৫ টাকাএবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪.৬৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ০.৫৯ টাকা(restated) এবং এনএভিপিএস ছিল ১৩.১৪ টাকা(restated)।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৫৬ টাকা(restated)।

এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড

অর্ধবার্ষিকে (জুলাই’১৬ থেকে ডিসেম্ব’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১.৫০ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৯৬ টাকা (পূর্নমূল্যায়িত)। সে হিসেবে কোম্পানির লোকসান বেড়েছে ৫৬.২৫ শতাংশ।

তাছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬৬ টাকা। যা ৩০ ২০১৬ শেষে ছিল ১৭৭ টাকা।

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কার্যকর নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩.৪৫ টাকা (ঋণাত্মক)। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৭.১৮ টাকা (নেগেটিভ)।

এদিকে, দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর‘১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৪ টাকা। এর আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ০.২১ টাকা (পূর্নমূল্যায়িত)।

ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড

জুলাই-ডিসেম্বর’১৬ এই ছয় মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৯ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৮৬ টাকা। এছাড়া দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.৭৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৪০ টাকা।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৬.০৬। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৩.০১ টাকা (নেগেটিভ)।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৫.৬৭ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৬৪.৪৫ টাকা।

গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৯৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩.৬১ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৬১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ৪৭ শতাংশ।

সোনারগাঁও টেক্সটাইল লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৬৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটি লাভ থেকে লোকসানে অবস্থান করছে।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে(এনওসিএফপিএস) ০.০৩ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৯.৩৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ৩.৪৫ টাকা(নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ৩০.০১ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪৪ টাকা।

তুং হাইং নিটিং অ্যান্ড ডায়িং লিমিটেড

জুলাই-ডিসেম্বর’১৬ এই ছয় মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.২০ টাকা।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.০৮ টাকা (নেগেটিভ)। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২.০৫ টাকা ।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৪৬ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৩.২৪ টাকা।

শ্যামপুর সুগার লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শ্যামপুর সুগারের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩৪.৯৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩৪.২৯ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি দায় হয়েছে ৬২২.৬১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩৯.২২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩৮.৫২ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ার প্রতি দায় ছিল ৫৮৭.৬২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ৪.২৩ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৮.৮৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ২৫.৭৫ টাকা।

ড্রাগণ সোয়েটার এন্ড স্পিনিং লিমিটেড:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৩৬ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৬৩ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৩৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.০৫ এবং এনএভি ছিল ২০.৪৮ টাকা। সেই হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৪০ শতাংশ।

ফরচুন সুজ লিমিটেড:

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৮ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৬৮ টাকা। সেই হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস ৪৪ শতাংশ বেড়েছে।

এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৪.২৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা।

এদিকে, শেষ তিন মাসে অর্থাৎ (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০১৬) পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ০.৪৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৩৩ টাকা।

ঝিলবাংলা সুগার মিলস লিমিটেড:

অর্ধবার্ষিকে (জুলাই’১৬ থেকে ডিসেম্ব’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ২৪.০১ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২৯.০৫ টাকা। সেই হিসেবে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে ৫.০৪ টাকা।

তাছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি দায় হয়েছে ৩৯৪.৩৫ টাকা। শেয়ার প্রতি কার্যকর নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২৩.৭০ টাকা (নেগেটিভ)।

ইনভেষ্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের

অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) এই ছয় মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.২৯ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১.৫২ টাকা। এছাড়া দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ১.২৯ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৭৭ টাকা।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২৬.৫০। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ২০.৮১ টাকা।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৪.৮৩ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৫৯.৩০ টাকা।

সিভিও পেট্রো কেমিক্যাল :

অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) এই ছয় মাসে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৭ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৫.৮৮ টাকা। এছাড়া দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এই তিন মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৯৪ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩.৩৮ টাকা।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৬৪ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ২০.৫০ টাকা।

নাভানা সিএনজি:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে নাভানা সিএনজির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৬ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৭৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩১.৯২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৫৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৪৪ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৩১.৪০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.১৭ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৭৮ টাকা।

স্ট্যার্ন্ডাড সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২.৪৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.২৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটি লাভ থেকে লোকসানে অবস্থান করছে।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে(এনওসিএফপিএস) ১.৭০ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.৪৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ২.২৩ টাকা(নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ১৪.৯০ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৭৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১৫ টাকা।

সুহৃদ ইন্ডাস্টিজ লিমিটেড:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.০১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটি লোকসানে বেড়েছে ০.০৭ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে(এনওসিএফপিএস) ০.৩১ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ০.২৮ টাকা(নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ১২.০৮ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.০১ টাকা।

মালেক স্পিনিং:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে মালেক স্পিনিংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৪ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৯০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৫.৬৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৯১ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৪৫.১৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.২০ টাকা বা ৩৭ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৪২ টাকা।

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর:

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৭ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৫৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৩৬ টাকা।

এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৩৪.৬৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১২.৯৭ টাকা। যা এর আগের বছর একই সময়ে এনএভি ছিল ৩৫.৬৮ টাকা এবং এনওসিএফপিএস ছিল ০.৯০ টাকা।

এদিকে, শেষ তিন মাসে অর্থাৎ (অক্টোবর-ডিসেম্বর ২০১৬) পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ০.৮৩ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.১৫ টাকা।

মবিল যমুনা:

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৯৮ টাকা। যা এর আগের বছরএকই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২.৪৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৫৩ টাকা।

এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৭.০৬ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৩০.২২ টাকা । যা এর আগের বছর একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ২.৪৫ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভি ছিল ২৯.৯৭ টাকা।

এদিকে, শেষ তিন মাসে অর্থাৎ (অক্টোবর–ডিসেম্বর ২০১৬) পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ১.৪১ টাকা। এর আগের বছরএকই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৬৭ টাকা।

বাংলাদেশ বিল্ড্রিং সিস্টেমস:

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৭ টাকা। যা এর আগের বছরএকই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.১০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২৭ টাকা।

এদিকে, শেষ তিন মাসে অর্থাৎ (অক্টোবর–ডিসেম্বর ২০১৬) পর্যন্ত ইপিএস হয়েছে ০.৬৩ টাকা। এর আগের বছরএকই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৬১ টাকা।

রংপুর ফাউন্ড্রি:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৯৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৮৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির আয় বেড়েছে ০.১০ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৪.২৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২১.৭৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিলো ০.৬৮ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২১ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৯৪ টাকা।

জেএমআই সিরিঞ্জ

দ্বিতীয় প্রান্তিকে জেএমআই সিরিঞ্জের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৪১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ২.৩৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির আয় বেড়েছে ০.০৫ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩.৪৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৩.৪৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিলো ৭.৬৮ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৬০.৬৪ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১.১৯ টাকা।

সিএনএ টেক্সটাইল

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৪ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৬২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.০৯ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৭২ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৬.৭৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.২৮ টাকা বা ২৯ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৩২ টাকা।

ঢাকা ডাইং:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ঢাকা ডাইংয়ের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.৫২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.০১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) (with Revaluation reserves) হয়েছে ১৭.৯৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.৭০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিলো ০.৯২ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস (with Revaluation reserves) ছিল ১৯.৪৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির লোকসান বেড়েছে 0.৮২ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৭২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.৯৭ টাকা।

এএমসিল (প্রাণ)

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৬৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩.৫৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির আয় বেড়েছে ০.১০ টাকা বা ২.৮০ শতাংশ।

এছাড়া কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৮.৩৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৮.৫১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৯.৫১ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৬৪.৯৯ টাকা।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৯৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৮৬ টাকা।

ইনটেক অনলাইন

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইনটেকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৩১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.১৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৩৬ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিলো ০.০৩ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১১.১৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ১.৩৩ টাকা বা ৪ হাজার ৪৩৩.৩৩ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১.৪৭ টাকা।

হা-ওয়েল টেক্সটাইল

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩.৫৫ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭২.১৫ টাকা।। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.০৯ টাকা (restated), এনওসিএফপিএস ছিল ১.১১ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ২৪.৮৬ টাকা।

এছাড়া গত তিন মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৭ টাকা।যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৬০ টাকা।

স্টাইল ক্রাফট

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬.৯৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৫৭.৬১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৮৯.৮৮ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৭.৫২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১৭৯.৫২ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৩৯৯.২৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৯.৪১ টাকা বা ৫৩.৭১ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০.৩৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১০.৪১ টাকা।

তাল্লু স্পিনিং

দ্বিতীয় প্রান্তিকে তাল্লু স্পিনিংয়ের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৪৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.০১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটি লাভ থেকে লোকসানে অবস্থান করছে।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৬২ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.৭৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিলো ০.০৫ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৪.২২ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১.১৯ টাকা।

সাফকোং স্পিনিং:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৮৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৮.২৭ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৮ টাকা।

জিবিবি পাওয়ার

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.০৬ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২০.৪৮ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৭০ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ২০.৪১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৫৩ টাকা, ১০৬০ শতাংশ বা ১০.৬০ গুন।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.১৩ টাকা।

মেঘনা পেট্রোলিয়াম

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পনিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০.১২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮.৩৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ১.৭৩ টাকা।

এছাড়া আলোচিত সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২২.৯৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৯১.২৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিলো ১২.৫৯ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৮১.১১ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.০৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩.৪৮ টাকা।

হামিদ ফেব্রিক্স

দ্বিতীয় প্রান্তিকে হামিদ ফেব্রিক্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৯৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৮.৬০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৮ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিলো ৪.৩৪ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৩৮.০১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০২ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.২৩ টাকা।

খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৫২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৮.৬১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৭.১৫ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২.৮০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৯.৫১ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ২৪.৬৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.২৮ টাকা বা ১০ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৭১ টাকা।

জাহিনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে জাহিনটেক্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৮৬ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৬.৫৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪৭ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিলো ০.৪১ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ২৬.৩২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৫ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১৮ টাকা।

কে অ্যান্ড কিউ:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১.২৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৪৯ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৭৮ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৯৪ টাকা।

দেশবন্ধু পলিমার:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৫.১৭ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.২২ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.০৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৭১ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১০.৮৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটি লোকসান থেকে মুনাফায় ফিরেছে।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১৯ টাকা।

বিডি অর্টোকাস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিডি অটোকার্সের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৪৫ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.০৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩.২৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১৩৪ টাকা, এনএভিপিএস ছিলো ০.৩৮ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনওসিএফপিএস ছিল ৪.২৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০১১ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৫৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.১৮৯ টাকা।

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৫ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.০৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৯.৮৮ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৮০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.৬৯ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৯.১০ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৪৬ টাকা।

ওয়াটা কেমিক্যাল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.১৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৫৮ টাকা (restated)।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩.২৩ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৭.১৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ২.৮৩ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৭৫.৯৯ টাকা।

ইয়াকিন পলিমার:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৬৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির আয় কমেছে ০.০৮ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.২৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪.২৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ২.২৭ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ১৫.৬২ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৮ টাকা (বেসিক)। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৪৫ টাকা।

গোল্ডেন সন লিমিটেড:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৭ টাকা (নেগেটিভ), শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.১৭ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৪.০৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৩০ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২৪.৬২ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৪ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০২ টাকা (নেগেটিভ)।

কাশেম ড্রাইসেল

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৮ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল ১.৩৩ টাকা (Diluted)।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৫৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৪.১৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ২.৯৯ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৪৭.৭৬ টাকা।

গ্লোবাল হেভি কেবিক্যালস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫০ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.২৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.০৩ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.২৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৩.২৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ০.৮৫ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৫৩.২০ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৩৫ টাকা (নেগেটিভ)।

বিডি কম:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.০৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.১৭ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৭৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৫৩ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৫.০৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৮ টাকা বা ১০.১৩ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৪০ টাকা।

আরামিট সিমেন্ট

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৬৬ টাকা। আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.০৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির লোকসানে রয়েছে।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩.২৯ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.৪৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ৩.৭৩ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ১৪.৩৩ টাকা।

বঙ্গজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৩০ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৯৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটি লোকসানে রয়েছে।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.২৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২২.৪৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ০.৯৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ২২.৭৬ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.১৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১৯ টাকা।

আরামিট লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.০২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১১.৪৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪৯.০৪ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪.৯০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৫.২০ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৪৩.১০ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ২.৩৭ টাকা।

জুট স্পিনার্স

দ্বিতীয় প্রান্তিকে জুট স্পিনার্সের শেয়ার প্রতি আয় লোকসান হয়েছে ২৩.৪৩ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৭.৫৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭০.৮৭ টাকা (নেগেটিভ)। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৭.২৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১০.৮৯ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১২২.৪২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির লোকসান ৬.১৯ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় লোকসান হয়েছে ১৩.২৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ৭.৫৪ টাকা।

জাহিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৮ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল ০.৪০ টাকা (restated)।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৪৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৩.৫৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ১.৪২ টাকা (restated) এবং এনএভিপিএস ছিল ১৪.৫৮০ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১০ (নেগেটিভ) টাকা (restated) ।

অলিম্পিক ইন্ডা: লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.১৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৮১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩.৮০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৬.৫৯ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৯.২৪ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.৩৯ টাকা বা ১০.২৬ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.১১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ২.০৭ টাকা।

জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৯ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৯৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.২৭ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.২৬ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.৫৮ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৫.৪৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৪৪ টাকা বা ৩৫ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৬১ টাকা।

প্রাইম টেক্সটাইল

দ্বিতীয় প্রান্তিকে প্রাইম টেক্সটাইল শেয়ার প্রতি আয় (without unrealized gain) (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.৭৮ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫০.৬৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪৮ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৬৬ টাকা এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৫১.০৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০১ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (without unrealized gain) (ইপিএস) হয়েছে ০.২১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.২৬ টাকা।

সালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪১ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.৫৩ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.২৯ টাকা (restated), এনওসিএফপিএস ছিল ০.৯৮ টাকা (restated) এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১১.১২ টাকা (restated)। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.১২ টাকা বা ৪১.৩৮ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১০ টাকা।

রংপুর ডেইরী এন্ড ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৪৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.৩৯ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.২৪ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.৫১ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ১৭.৭৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০২ টাকা বা ৮.৩৩ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০৮ টাকা।

ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ফারইস্ট নিটিংয়ের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (fully diluted) হয়েছে ০.৯৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) (With Revaluation surpius) হয়েছে ১৯.৯৬ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (fully diluted) ছিল ০.৭৭ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৩৯ টাকা (নেগেটিভ) এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস (With Revaluation surpius) ছিল ২১.৩৭ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২১ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (fully diluted) হয়েছে ০.৬১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৪৩ টাকা।

ফার্মা এইডস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.৯০ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪.০১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৮৯ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.০৩ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৪.৩৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ১.৩৩ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৪২.৪৫ টাকা।

আরএন স্পিনিং

কোম্পানিটির সর্বশেষ ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০১৬) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৮ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.১৭ টাকা। এ হিসেবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান কমেছে ০.০৯ টাকা। অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২৪.২৯ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২.৮৯ টাকা।

এদিকে, শেষ ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩২ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.২০ টাকা। ফলে শেষ তিন মাসে লোকসান কাটিয়ে মুনাফায় ফিরেছে আরএন স্পিনিং।

অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৭৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৩৩ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির লোকসানে রয়েছে।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৬.৮৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ০.৭০ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ২৭.৬৪ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৩৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৮৬ টাকা।

এ্যাপোলো ইস্পাত লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ্যাপোলো ইস্পাতের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (Basice) হয়েছে ১.৩৬ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.২২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) (Including Revaluation surpius) হয়েছে ২৮.২৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (Basice) ছিল ১.৮২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ১.৫৭ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস (Including Revaluation surpius) ছিল ২৩.৩৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৪৬ টাকা বা ৩৩.৮২ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) (Basice) হয়েছে ০.৬৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১.১০ টাকা।

কোহিনূর কেমিক্যালস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৫৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ৪.১৫ টাকা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ৩৫ শতাংশ।

এদিকে শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৩২.৬২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৯ টাকা।

সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬১ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৫৩ টাকা । এ হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.০৮ টাকা। শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ২৫.২৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৩৯ টাকা।

এদিকে, শেষ ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪১ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.২০ টাকা।

ডোরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৬৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৪১ টাকা (restated)। এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২.২৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩২.০৬ টাকা (With revaluation)। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ১.৩৬ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত এনএভিপিএস ছিল ৩৪.৩৪ টাকা (With revaluation)।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.১৮ টাকা (restated)।

রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২৬ টাকা। এদিকে শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৫.৫২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২.৮২ টাকা।

কনফিডেন্স সিমেন্ট লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কনফিডেন্স সিমেন্টের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.৬ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩.৮৬ টাকা।কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ৭৪.২৩ টাকা। যা আগের বছর একইসময় ছিল ৭৩.৭৫ টাকা।

শেষ ৩ মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৭৬ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২.৪৯ টাকা।

সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৫ টাকা। আগের বছর একই সময় ছিল ০.৯৫ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.২০ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ১.৭০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২২.৫০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ০.১৭৪ টাকা (নেগেটিভ) এবং এনএভিপিএস ছিল ২৩.২৯ টাকা।

এম.আই সিমেন্ট ফ্যাক্টরী লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.২১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২.০০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির আয় বেড়েছে ০.২১ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৪.৭২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৫.৫২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ৩.৮০ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৩৯.১০ টাকা।

বিচ হ্যাচারী লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২২ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.০১ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১১.০৪ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০১ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ০.০৩ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ১১.২৬ টাকা।

বিকন ফার্মা লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির বিকন ফার্মার শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৪ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.১২ টাকা। শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৩.১৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি নগদ কার্যকর প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) ১.১৬ টাকা।

পদ্মা অয়েল

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০.৯৪ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ২৪.১৩ টাকা (নেগেটিভ) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১০৩.৮৬ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭.৫০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩০.৭১ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৯২.৯২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৩.৪৪ টাকা বা ৪৫.৮৭ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.১৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ৩.১৪ টাকা।

এ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩.২৬ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১৬.৯৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির আয় কমেছে ৩.৭০ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৫৯.৬৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৩৩.৪৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ২১.৯৮ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ২২০.২২ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) কোমানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৪ টাকা। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৩.২৯ টাকা।

আমান ফিড লিমিটেড

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৬০ টাকা (বেসিক)। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২.১৬ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির আয় বেড়েছে ০.৪৪ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৪.২০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে এনওসিএফপিএস ছিল ০.৬৫ টাকা।

এদিকে, গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩১ টাকা (বেসিক)। যা আগের বছর একই সময় শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.১২ টাকা।

মুন্নু জুট:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে মুন্নু জুটের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.২৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫২.০৫ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার এনওসিএফপিএস ছিল ০.২৪ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৫২.০৫ টাকা। এছাড়া গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১২ টাকা।

মুন্নু সিরামিক:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৯৪.৮১ টাকা।

যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১৫ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৯৪.৭০ টাকা।

এছাড়া গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০৯ টাকা।

ইমাম বাটন:

অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৫৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৬৯ টাকা। সর্বশেষ তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৩১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৩৩ টাকা।

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.১৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.১৬ টাকা (নেগেটিভ)। ৩১ ডিসেম্বর,২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭.৭৫ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত যা ছিল ৮.৩০ টাকা।

ডেল্টা স্পিনার্স:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ডেল্টা স্পিনার্সের শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৭ টাকা, শেয়ার প্রতি সমন্বিত কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.১৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভিপিএস) (including revaluation) হয়েছে ১৫.৬৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ০.২০ টাকা, সমন্বিত এনওসিএফপিএস ছিলো ০.০৪ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে সমন্বিত এনএভিপিএস (including revaluation) ছিল ১৫.৫০ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.০৩ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৯ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০৭ টাকা।

সামিট এলায়েন্স পোর্ট:

অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) এ কোম্পানির কর পরিশোধের পর মুনাফা হয়েছে ৮ কোটি ১১ লাখ ১৬ হাজার ৩৭১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৭ কোটি ৩ লাখ ২৫ হাজার ৭৬৫ টাকা। অর্থাৎ কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছে ১ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার ৬০৬ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৬ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৪১ টাকা। কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর,২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৫ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত যা ছিল ২৪ টাকা।

উল্লেখ্য, কোম্পানিটির গত অর্থবছরের অর্ধবার্ষিকের তুলনায় শেয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় মুনাফা বাড়া সত্ত্বেও ইপিএস কমেছে।

সামিট পাওয়ার:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে সামিট পাওয়ারের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.০৪ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৭০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৮.৩৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৭৬ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ২.২৭ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ২৬.৪৮ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ০.২৮ টাকা বা ১৫.৯১ শতাংশ।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০০ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৯২ টাকা।

জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনস:

অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৬) এ কোম্পানির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.১৮ টাকা। সর্বশেষ তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৬) এ কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ০.১১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.০২ টাকা।

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.২৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.০৪ টাকা । ৩১ ডিসেম্বর,২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৩৪ টাকা। ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত যা ছিল ১১.৯০ টাকা।

এমবি ফার্মা:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এমবি ফার্মার শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪০ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৫.৪৭ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৬.২২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১.৯৯ টাকা, এনএভিপিএস ছিলো ৫.৬৯ টাকা এবং ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরে এনওসিএফপিএস ছিল ২৪.৮২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ০.৫৯ টাকা বা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৮৫ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.৬১ টাকা।

ওরিয়ন ইনফিউশন:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৮ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৩৪ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১২.৫১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.৬০ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিলো ১.৮০ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ৯.১৫ টাকা।

বিডি ওয়েল্ডিং:

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.৫৫ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ২.৩৩ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য(এনএভি) হয়েছে ১২.৩২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.৩৮ টাকা (নেগেটিভ)।

এদিকে, শেষ ৩ মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.২৬ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে লোকসান ছিল ১.৯২ টাকা।

কেপিপিএল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিংয়ের শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.১০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭.০১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.২২ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটি মুনাফা থেকে লোকসানে পড়েছে।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০৭ টাকা।

সিএমসি কামাল:

অর্ধবার্ষিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৬ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৭৮ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ২০.৩০ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকরী নগদ প্রবাহের পরিমাণ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ০.০২ টাকা।

এদিকে, শেষ ৩ মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর, ১৬) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০.৫৪ টাকা। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ০.৪৯ টাকা।

মেঘনা সিমেন্ট:

কোম্পানিটির সর্বশেষ ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২০১৬) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৩ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি লোকসানে ছিল ০.৮১ টাকা। শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ৩৪.৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৫.৩০ টাকা।

এমারাল্ড অয়েল:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৭ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.০৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৫.৭৩ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে ইপিএস ছিল ২.৫২ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিলো ০.৩৭ টাকা এবং ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত হয়েছে এনএভিপিএস ছিল ১৭.২৩ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর–ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৪ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ১.২৯ টাকা।

ওরিয়ন ফার্মা: দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্বনিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৪৬ টাকা, শেয়ার প্রতি সম্বনিত কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৩.২২ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্বনিত সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭০.৭২ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে সম্বনিত ইপিএস ছিল ২ টাকা, সম্বনিত এনওসিএফপিএস ছিলো ৪.৭১ টাকা এবং সম্বনিত এনএভিপিএস ছিল ৭০.১৯ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানির ইপিএস বেড়েছে ০.৪৬ টাকা।

সমতা লেদার:

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০.০৫৫ টাকা, শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ০.৯৫ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৪.৭১ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে লোকসান ছিল ০.০০৩ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিলো ০.৭৬ টাকা এবং এনএভিপিএস ছিল ১৪.৮০ টাকা।

গত তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর ১৬) এ কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৩৮ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে আয় ছিল ০.০০৩ টাকা।