budget lagoশেয়ারবার্তা ২৪ ডটকম, ঢাকা: অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের জন্য মার্জিন ঋণ ও সুদ মওকুফের ঘোষণা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২ জুন) সংসদে বাজেট প্রস্তাব উত্থাপন কালে এ তথ্য জানান। তার এ প্রস্তাবের ফলে বিনিয়োগকারীরা কিভাবে লাভবান হবেন তা-ও স্পষ্ট নয়।

বাজেট প্রস্তাবনায় তিনি পুঁজিবাজার সম্পর্কে বলেন, পুঁজিবাজারের শৃঙ্খলা বজায় রাখা, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা, সিকিউরিটিজ আইন প্রতিপালন ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।

ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস, ২০১৫ প্রণীত হয়েছে। এতে অভিহিত মূল্যে আইপিও’র জন্য ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতি এবং প্রিমিয়ামসহ আইপিও’র জন্য বুক বিল্ডিং পদ্ধতির বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, দেশের শেয়ারবাজার এখন নিয়মমাফিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে এবং স্থিতিশীলতা এসেছে। একই সঙ্গে ফটকাবাজির (কারসাজিমূলক লেনদেন) অবসান এবং নির্মূল হয়েছে। এ কারণে শেয়ারবাজার এবার জেগে উঠবে।

পুঁজিবাজারে সরকারের অর্জন সম্পর্কে বলতে গিয়ে বাজেট প্রস্তাবে শেয়ারবাজার প্রসঙ্গে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, Bangladesh Securities and Exchange Commission (Public Issue) Rules, 2015২০১৫ প্রণয়ন করেছে। এতে অভিহিত মূল্যে আইপিও’র জন্য ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতি এবং প্রিমিয়ামসহ আইপিও’র জন্য বুকবিল্ডিং পদ্ধতির বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। বছরে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা উত্তোলিত হয়ে নানা খাতে ব্যবহৃত হচ্ছে, যা অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে।

নিরীক্ষা কার্যক্রমে শৃঙ্খলা আনতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর জন্য নিরীক্ষকদের একটি প্যানেল প্রকাশ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী।। এ ছাড়া, পুঁজিবাজার সম্পৃক্ত মামলাসমূহ দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য গঠিত স্পেশাল ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পাশাপাশি, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের জন্য গঠিত সহায়তা তহবিল হতে এ পর্যন্ত ৬৩৭ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানে বিএসইসি’র সঙ্গে ভারতের সিকিউরিটিজ ও একচেঞ্জ বোর্ডের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যা কমিশনের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া, পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য এডিবি’র সহায়তায় একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। নিয়মমাফিক পরিচালিত পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা এসেছে। পুঁজিবাজার আর্থিক খাতের একটি স্তম্ভ হিসেবে বিকশিত হবার জন্য প্রস্তুত। আশা করা যায়, ফটকাবাজির অবসান ও নির্মূলের ফলে বাজারটি এবারে জেগে উঠবে।

বছরে পুঁজিবাজার থেকে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা উত্তোলিত হয়ে নানা খাতে ব্যবহৃত হচ্ছে, যা অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। নিরীক্ষা কার্যক্রমে শৃঙ্খলা আনয়নে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর জন্য নিরীক্ষকদের একটি প্যানেল প্রকাশ করা হয়েছে।

এছাড়া, পুঁজিবাজার সম্পৃক্ত মামলাসমূহ দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য গঠিত স্পেশাল ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পাশাপাশি, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের জন্য গঠিত সহায়তা তহবিল হতে এ পর্যন্ত ৬৩৭ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

অন্যদিকে, কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানে বিএসইসি’র সঙ্গে ভারতের সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জে বোর্ডের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যা কমিশনের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। এছাড়া, পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য এডিবি’র সহায়তায় একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। নিয়মমাফিক পরিচালিত পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা এসেছে।

তিনি বলেছেন, অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি বাড়ানো বিনিয়োগকারীদের ব্যবসা সহায়তার জন্য মার্জিন ঋণ ও সুদ ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত মওকুফজনিত সুবিধার আওতায় করযোগ্যতা থেকে সকল ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীকে অব্যাহতি দেয়া হবে।

Latest Share News | Share Barta 24