শেয়ারবার্তা ২৪ ডটকম, ঢাকা: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের ৫৮ কোম্পানির মধ্যে ১০ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নো ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে। কোম্পানিগুলো হলো- অলটেক্স ইন্ডাষ্ট্রিজ, ঢাকা ডাইং, ম্যাকসন্স স্পিনিং, মালেক স্পিনিং, মেট্রো স্পিনিং, রহিম টেক্সটাইল, সাফকো স্পিনিং, সায়হাম কটন, সায়হাম টেক্সটাইল এবং সোনারগাঁও টেক্সটাইল।

অলটেক্স ইন্ডাষ্ট্রিজ: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ২০ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লেঅ হয়েছে ২ টাকা ৪৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬ টাকা ০৩ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৫০ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮ টাকা ৭৫ পয়সা।

ঢাকা ডাইং: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ০.২৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ১৪ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১ টাকা ৬৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯৩ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৪ টাকা ০৮ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৪ টাকা ৬৪ পয়সা।

ম্যাকসন্স স্পিনিং: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ০.২৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ৯৩ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ২ টাকা ১১ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ২৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ০৯ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ১১ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২১ টাকা ০৫ পয়সা।

মালেক স্পিনিং: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ৩ টাকা ৭২ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১ টাকা ৯৬ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১০ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ৭৭ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৮ টাকা ৯১ পয়সা।

মেট্রো স্পিনিং: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ৩ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ১২ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ১ টাকা ৩৮ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১ টাকা ৩৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ৫৬ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৮৬ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২০ টাকা ৬৫ পয়সা।

রহিম টেক্সটাইল: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৩ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ১ টাকা ৫৮ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১ টাকা ৬৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ০৯ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ৭৯ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৭ টাকা ৯৭ পয়সা।

সাফকো স্পিনিং: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ২ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ৫২ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ৩৩ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৫৭ পয়সা।

যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৩৩ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৯৪ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২১ টাকা ৪৪ পয়সা।

সায়হাম কটন: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১১ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ২৭ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১ টাকা ২৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪ টাকা ৬৫ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ৯৭ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৬ টাকা ৬৭ পয়সা।

সায়হাম টেক্সটাইল: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১২ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৯ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ২৩ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে মাইনাস ১০ টাকা ২২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ১২ পয়সা।সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪১ টাকা ৮৪ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৩ টাকা ৪০ পয়সা।

সোনারগাঁও টেক্সটাইল: ৩০ জুন, ২০২৩ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ৩০ জুন, ২০২২ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভেডেন্ড দিয়েছিল। সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৩৩ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে মাইনাস ৩ টাকা ০৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ০৩ পয়সা। সমাপ্ত অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নীট সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ০৪ পয়সায়। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১১ টাকা ৪১ পয়সা।