শেয়ারবার্তা ২৪ ডটকম: পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ওষুধ এবং রসায়ন খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে ১৯টি বা ৬১.২৯ শতাংশ কোম্পানিতে প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ। কমেছে ৪টি বা ১৩ শতাংশ কোম্পানিতে। বাকী ১০টি বা ৩২ শতাংশ কোম্পানির এখন পর্যন্ত শেয়ার ধারণ তথ্য পরিবর্তন করা হয়নি। জুন মাসের সর্বশেষ তথ্য পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে জানা যায়, ওষুধ ও রসায়ন খাতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়া ২০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ফার কেমিক্যালের শেয়ারে। জুন মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ৮.৩১ শতাংশ।

মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৩.৯৪ শতাংশ। যা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ২২.৯৪ শতাংশে। স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩০.২৪ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৪৭.৫১ শতাংশ। ত্যথটি সিএসইতে আপলোড করা হলেও ডিএসইতে এখনও আপলোড করা হয়নি।

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ায় দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে এএফসি এগ্রো বায়োটেক লিমিটেড। জুন মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ৬.৮৬ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ৩২.৮৯ শতাংশ। যা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ৩৯.৭৫ শতাংশে। স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩০.২৯ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ২৯.৯৬ শতাংশ।

তৃতীয় স্থানে থাকা ইন্দোবাংলা ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ৩.৮৯ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ৯. ৯৮ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ১২.৮৭ শতাংশে। এছাড়া স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৪৩.৮২ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৪৩.১৯ শতাংশ।

সেন্ট্রাল ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের ৩.৪৮ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছে। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৩.৪৮ শতাংশ। যা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ১৬.৯৬ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ২৫.৮৯ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫৭.১৫ শতাংশ। ত্যথটি সিএসইতে আপলোড করা হলেও ডিএসইতে এখনও আপলোড করা হয়নি।

এছাড়াও, জেএমআই সিরিঞ্জ অ্যান্ড মেডিকেল ডিভাইস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ১.৪৭ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ৪.০৪ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ৫.৫১ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৭৯.৬৫ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১৪.৮৪ শতাংশ।

সালভো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ১.৩১ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৬.৪২ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ১৭.৭৩ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩৯.১১ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৪৩.১৪ শতাংশ।

সিলকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ১.৩১ শতাংশ। মার্চ মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৬.৭৩ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ১৬.৪২ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩৯.১১ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৪৩.১৪ শতাংশ। ত্যথটি সিএসইতে আপলোড করা হলেও ডিএসইতে এখনও আপলোড করা হয়নি।

এসিআই ফরমুলেশন লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৩০ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ২৮.৩৫ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ২৮.৬৫ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৬৬.০২ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫.৩৩ শতাংশ।

একটিভ ফাইন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ২.০৫ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ২৭.০৫ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ২৯. ১০ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ১২.০৪ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫৫.৭৫ শতাংশ।

বিকন ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৪৪ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ৩৪.৬৯ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ৩৫.১৩ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩০.০০৩ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩৪.৮৫ শতাংশ।

বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৩২ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৯.৩১ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ১৯.৬৩ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩০.১৮ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১৯.৬৪ শতাংশ। বিদেশী বিনিয়োগ রয়েছে ৩০.৫৫ শতাংশ।

গ্লোবাল হেব্বি কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৪৩ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৯.৮৯ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ২০.৩২ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৬৯. ০৩ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১০.৬৫ শতাংশ।

ইবনে সিনা ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.১৭ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ২৩.৯৩ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ২৪.১০ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৪৪.৫১ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩১.৩৯ শতাংশ।

কহিনুর কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৩৩ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৪.৬১ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ১৪.৯৪ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৫০.৫৭ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩৪.৪৫ শতাংশ।

লিবরা ইনফিউসিস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৫০ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ৫.৫৫ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ৬.০৫ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩৪.৪৩ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫৯.৫২ শতাংশ।

ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.২৭ শতাংশ। মে মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ৭.৬১ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ৭.৮৮ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৪০.৬১ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫১.২৫ শতাংশ।

সিলভা ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.২০ শতাংশ। মার্চ মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৭.৬৬ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ১৭.৮৬ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৫২.৩৯ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ২৯.৭৪ শতাংশ। ত্যথটি সিএসইতে আপলোড করা হলেও ডিএসইতে এখনও আপলোড করা হয়নি।

রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.৩৭ শতাংশ। মার্চ মে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ৪.০৭ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ৪.৪৪ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৮২.৯৬ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫.৭৪ শতাংশ। কোম্পানিটির ত্যথ ওয়েভ সাইটে পরিবর্তন করা হলেও ডিএসইতে এখনও পরিবর্তন করা হয়নি।

স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ০.০৭ শতাংশ। মার্চ মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৩.৩৮ শতাংশ। তা জুন মাসে বেড়ে অবস্থান করছে ১৩.৪৫ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩৪.৫৭ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩৬.৭১ শতাংশ। কোম্পানিটির ত্যথ ওয়েভ সাইটে পরিবর্তন করা হলেও ডিএসইতে এখনও পরিবর্তন করা হয়নি।

কমেছে তিন কোম্পানিতে: তিন কোম্পানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে অ্যাডভেন্ট ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেডে। কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে ৩.১৭ শতাংশ। মার্চ মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ২২.০৩ শতাংশ। যা জুন মাসে কমে অবস্থান করছে ১৮.৮৬ শতাংশে। স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩১.৪৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৪৯.৭০ শতাংশ।

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমায় দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে ওরিয়ন ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে ১.৯৩ শতাংশ। মার্চ মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ৩৯.৮০ শতাংশ। তা জুন মাসে কমে অবস্থান করছে ৩৭.৮৭ শতাংশে। এছাড়াও স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৩১.৯৮ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ২৮.৯৪ শতাংশ। কোম্পানিটির তথ্য সিএসইর সাইটে পরিবর্তন করা হলেও ডিএসইতে এখনও পরিবর্তন করা হয়নি।

এছাড়াও রেনাটা লিমিটেডের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে ০.০১ শতাংশ। মার্চ মাসে কোম্পানিটির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিলো ১৯.৫৪ শতাংশ। তা জুন মাসে কমে অবস্থান করছে ১৯.৫৩ শতাংশে। স্পন্সারদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা রয়েছে ৫১.৫৮ শতাংশ। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৬.৫৫ শতাংশ।

অপরিবর্তিতদুই কোম্পানিতে: ওয়াটা কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের মে মাসে স্পন্সারদের কাছে শেয়ার ছিল ৩৬.৪১ শতাংশ। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩৮ শতাংশ, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের রয়েছে ২৫.৫৯ শতাংশ শেয়ার। জুন মাসেও কোম্পানিটির শেয়ার ধারণ অপরিবর্তিত রয়েছে।

অন্যদিকে, অবসায়নের প্রক্রিয়ায় থাকা বেক্সিমকো সিনথেটিক্স লিমিটেডে মে মাসে স্পন্সারদের কাছে ছিল ৩৫.৬৭ শতাংশ শেয়ার, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৪.০৯ শতাংশ, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪০.২২ শতাংশ শেয়ার এবং বিদেশীদের কাছে ০.০২ শতাংশ শেয়ার। জুন মাসেও কোম্পানিটির শেয়ার ধারণ অপরিবর্তিত রয়েছে।

তথ্য পরিবর্তন নেই ৫টিতে: ওষুধ এবং রসায়ন খাতের পাঁচটি বা ১৬.১২ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের তথ্য এখনো পরিবর্তন করা হয়নি। তথ্য পরিবর্তন না করা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে- দ্যা একমি ল্যাবরেটরীজ লিমিটেড, এমবি ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড, ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড, ইমাম বাটম লিমিটেডে এবং ফার্মা এইড লিমিটেড।